শহীদুল জহিরের “তোরাব সেখ” এর সাইকোএনালিসিস।

রাস্তায় পাছাবান এবং পাছাবতী সিএনজি দেখা যায়। তারা পাছা নিয়ে চলে যায় নিজস্ব গতিতে। যেহেতু তারা কিম কার্দেশিয়ান বা সেরকম কেউ না, তাই তাদের পাছায় লোকের আগ্রহ কম। গাঢ় সবুজ বর্নের এইসব সিএনজির দেহকে ভাগ করা যায় তিনভাগে। প্রথমে সিএনজির মুখ। সেখানে বসেন ড্রাইভার। তার দু’পাশে দুজন আরোহী। এর পিছনে থাকে সিএনজির পেট। সেখানে আরো

ডেবিড লিঞ্চের ফিল্ম স্ট্রেইট স্টোরি নিয়ে লেখা।

শিশুদের একটা আলাদা জগত থাকে। যা বড়দের জগত থেকে আলাদা। এই দুই জগতের মধ্যে পার্থক্য বিশাল। শিশুরা পৃথিবীকে একভাবে কল্পণা করে। কিন্তু বাস্তব পৃথিবী তার চেয়ে অনেক ভিন্ন। অনেক বেশি ডার্ক। সত্যজিৎ রায়ের কিশোর ক্লাসিক ফেলুদা সিরিজে দেখা যায় ফেলুদা সব কথা তোপসেকে বলে না। তার একটি ডায়রী থাকে। সে ডায়রীতে লিখে সাংকেতিক ভাষায়। ইংরেজিতে

সুকুমার রায়ের কবিতা “জীবনের হিসাব”এ দেখতে পাওয়া যায় একজন বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই নৌকায় চড়ে বসেন। সেখানে মাঝির সাথে তার কথোপকথন হয়। মূলত মাঝি এবং তার কথোপকথনকে কেন্দ্র করে এই কবিতা বা ছড়া। বাবু মশাই একজন বৈজ্ঞানিক যুক্তিবাদী মানুষ।  সূর্য কেন ওঠে, জোয়ার কেন আসে, সাগরের পানিতে লবন কেন, আকাশ নীল দেখায় কেন, সূর্য চাঁদে

গুরুত্বপূর্ন বিধায় এই প্রবন্ধ এখানে তুলে রাখা হল।   ভাষা নিয়ে আরো লেখাঃ ছড়াকার ও প্রাবন্ধিক জগলুল হায়দারের একটি লেখা ভাষা নিয়ে।