দুইটাতেই নায়িকা একজন একা লোক। চরিত্রগুলোর প্রায় সবাই একা একা।

শহরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন গল্পটি লেখা হইছিল সম্ভবত ২০১৪ সালে।  প্রথম নাম ছিল পানকৌড়িদের নিয়ে একটি রূপকথা। দীর্ঘদিন এই নামেই সে অবস্থান করে। পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করি। গল্পটি গুরুচন্ডালী’র নববর্ষ আয়োজন থেকে পড়া যেতে পারে। দ্বিতীয় গল্প রাজতন্ত্রের ভিন্ন পাঠ। এটাও আমার মনে হচ্ছে ২০১৪ তে লেখা। অথবা ২০১৫ ও হতে পারে। এই গল্পটি পড়া যাবে

এখানে ক্লাসের ভারসাম্য রাখা হইল আরো রূক্ষভাবে। দেখতে পাওয়া গেল, গরীব ধনীরে লাভ করলেও তারে পাইতে পারবে না। বিয়া দিবার সময় সিনেমার চালকেরা ঠিক ঠাক জাত মিলাইলেন।

রাখাল চিল্লায়, বাঘ! বাঘ! গ্রামবাসী লাটিসোটা নিয়ে দৌড়ে গেলেন। গিয়া দেখলেন বাঘ নাই। রাখালরে জিজ্ঞেস করলেন, বাঘ কই? রাখাল হাসে।

রূপবানকে তার পিচ্চি জামাই সমেত বনবাসে যাইতে হয়। এবং এরপর নানা বিপদ সে অতিক্রম করে।

“আমরা যা চাই তা ঐ বস্তু নয় যা আমরা চাই বরং ঐ বস্তু চাওয়ার কল্পণা এবং উত্তেজনাই আমরা চাই মূলত।”

“রহমানের পলায়নপর জীবনই তাকে টেনে নিয়ে গেছে শেকড়ে। অর্থাৎ আমরা চাইলেও সবসময় পালাতে পারি না।”

… সমাজের যেখানে বুড়াবুড়িদের নিঃসঙ্গ করে রাখে। গল্পে এর উল্লেখও আছ যে ঐ সমাজে বুড়াবুড়ির কোন স্থান নেই।