CEO of Coinbase, Brian Armstrong, on his old diary entries:
”About ten years ago I wrote down a goal: start a billion-dollar tech company…
At the time it seemed ridiculous. I had never started a company worth a thousand dollars, much less a billion, so I had no business attempting something so ambitious. But day after day, I continued writing down that goal, figuring it wouldn’t hurt to stay focused. Fast forward ten years, and through a lot of determination and luck I am now the founder of a multi-billion dollar company.
—-
এই জিনিশ আমি আরও কিছু লোকজনের লেখায় দেখছি। নানা নামে এরে ডাকেন লোকে, অত সাইন্টিফিক কিছু না।
এই গোল লেখা ফোকাস, ও স্বাভাবিক অপটিমিজম বাড়ায়।
লাক এক্সপেক্ট করা হচ্ছে লাকি হবার স্কিল।
রিচার্ড ওয়াইজম্যানের যে বই আছে, দ্য লাক ফ্যাক্টর, তাতে ইনসাইট এইটাই ছিল যে, যারা লাক এক্সপেক্ট করে তারা অপরচুনিটি দেখতে পায়।
যারা দোয়ায় প্রতিদিন তার লক্ষ্য নিয়া মনোযোগের সাথে বলেন আল্লাহরে, তাদের ক্ষেত্রেও একই জিনিশ হবে।
লক্ষ্য নিয়া ফোকাস থাকে প্রতিদিন পাঁচবার বলার মাধ্যমে। আর তিনি যেহেতু এতো আল্লারে বলতেছেন, অতএব একসময় তার মনে হতে থাকে আল্লা কবুল করেছেন, তার ভেতরে একটা প্রশান্তি আসে। এই প্রশান্তিটা হচ্ছে পেসিমিজমের দুশ্চিন্তারে পরাজিত কইরা অপটিমিজমের জয়। তার এই অপটিমিজমের জয় হয় বিশ্বাসে ভর করে, আল্লাহর উপর ভরসা করে।
পরে যখন তিনি অপরচুনিটি দেখেন, ও কাজে লাগেন, তখন তার বিশ্বাস থাকে আল্লাহ তার সাথে আছেন। এতে মনোবল বেড়ে যায়।
যারা তাদের লক্ষ্য নিয়া ফোকাসের সমস্যায় ভুগতেছেন, তারা এই সহজ পন্থা টরাই করে দেখতে পারেন। যেহেতু এটা বিনামূল্যে, এবং সহজেই করা যায়।
ধারণা করি, বেশীরভাগ লোকেই এটা করবেন না।
গোল লেখা প্রতিদিন, হাস্যকর। বা দোয়াও অনেকের কাছে হাস্যকর। কারণ এইগুলা যুক্তি দিয়া দেখাইয়া দেখাইয়া ফল দিতে পারবে না। এটা এক কারণ।
কিন্তু আমার মনে হয়, বেশীরভাগ লোকে যে করবেন না, এর মূল কারণ এইটা না।
বরং, তারা করবেন না কারণ তারা চান না তাদের গোল পূরণ হয়ে যাক। তারা চান তাদের গোল অপূর্ণ অবস্থায় দূরে থাক, এবং তারা গোলরে চাইতে থাকেন, ও না পাওয়ার হুতাশে থাকেন।
হিউম্যান ন্যাচার দেইখা এটা আমার আন্দাজ। কোন ফ্যাক্ট না।