ব্লগ

গালি তত্ত্বে আরেকটা জিনিস ভাবার মতো। যেসব বাচ্চাযুক্ত গালি আছে, যেমন কুত্তার বাচ্চা, শুওরের বাচ্চা, খানকির পোলা, মাগীর পোলা, চুতমারানির পোলা, পুংগীর পোলা- এইসব গালির নিহিতার্থে আসলে যাকে গালি দেয়া হইতেছে, ঐ ব্যক্তিরে সমাজ থেকে এক্সক্লুড করা হয়।

কিছু মানুষ একসাথে অনেক কাজ শুরু করতে পারেন না। তাদের নীতি হলো একবারে এক কাজ। ফোকাসের জন্য এটি দরকারী বলে মনে করা হয়। আবার কিছু লোক তার উলটা। তারা এক কাজ করতে থাকলে মনযোগ রাখতে পারেন না, বিরক্ত হন। তারা একসাথে অনেক কিছু করেন সেই বিরক্তি যাতে না আসে এজন্য।

ছফাঃ কথাটা পার্টলী ট্রু। এখানে এটা হচ্ছে দুষ্টচক্র। তোমাদের এই খাদ্য খারাপ বলে তোমাদের কল্পনা খারাপ। তোমাদের কল্পনা খর্ব বলেই তোমাদের খাদ্য অল্প। এটা একটা দুষ্টচক্র। এটা যখন বলে আমরা গরিব কেন? আমরা গরিব বলেই আমরা কম খাই। কম ক্রয়ক্ষমতা। কম ক্রয়ক্ষমতা বলে আমরা গরিব। এটা একটা দুষ্টচক্র এবং এটা একটা প্যারাডক্স।

বেশীরভাগ ক্ষেত্রে যে নারী চরিত্রটি ফিল্মে থাকে তার আলাদা গুরুত্ব থাকে না, সে অবস্থান করে পুরুষ চরিত্রটির সাথে সম্পর্কের নিমিত্তে। ফিল্মে নারীর কাজ থাকে পুরুষ চরিত্রটির এরোটিক অবজেক্ট হওয়া, অথবা দর্শকদের এরোটিক অবজেক্ট হওয়া। লরা মালভে’র থিওরী, জিজেকের বিরোধী মত, ও জিরার্দিয়ান ব্যাখ্যা।

তাছাড়া মানুষের নিজের উচিত তার নিজের মনঃসমীক্ষণ বা সাইকোএনালিসিস করা। ফ্রয়েড মনে করতেন প্রতিটি মনঃসমীক্ষকের উচিত নিজের মনঃসমীক্ষণ করা। নিজের মনঃসমীক্ষণ করতে পারলেই অন্যের মনঃসমীক্ষণ করা যাবে।

টেক্সট যেভাবে মানুষের সাথে কম্যুনিকেট করে ভিডিও সেভাবে করে না। ভিন্নতা থাকে। মার্শাল ম্যাকলুহানের মিডিয়া তত্ত্ব বলে, মিডিয়াম ইজ দ্য মেসেজ। এটি সত্য, ফলে ভিডিও অন্যভাবে ভোক্তা বা দর্শককে আপনার বিজনেসের সাথে নিয়ে আসবে। এবং যেহেতু নলেজ প্রজেক্ট তাই সমাজের উপকার করবে।

কারণ মানুষের জীবন খুব ক্ষুদ্র। এবং মানুষকে কেবল জ্ঞান অর্জন নয়, নানাবিদ আরো কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। এবং পৃথিবী অনেক কমপ্লেক্স একটা সিস্টেম। এখানে অতি ব্রিলিয়ান্ট হবার চাইতে কম বোকা হবার চেষ্টা করাই নিরাপদ।

এই আকর্ষন আছে, থাকবে ও স্বাভাবিক। কিন্তু একে কোন অপরাধের মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে না। অপরাধের কারণ মূলত অপরাধী।