জিজেক

গতকাল ২০১৯ হলবার্গ ডিবেটে স্লোভানিয়ান দার্শনিক স্ল্যাভোয় জিজেক এবং ইকোনমিস্ট টাইলার কোয়েন মুখোমুখি হয়েছিলেন। ডিবেটের গঠন ছিল এমন, প্রথমে জিজেক তিনি কেন একজন কম্যিউনিস্ট এ বিষয়ে ২৫ মিনিটের বক্তব্য দেন। এরপর টাইলার কোয়েন থাকে...

এইখানে আবার ডিপনেসের কথা আসে। ধরেন জ্ঞানের ক্ষেত্রে , কোন বিষয়ের ক্ষেত্রে, কত ডিপেই বা আমরা যাইতে পারি? যারা বেশি ডিপে গেছেন কোন বিষয়ে, যেমন আইনস্টাইন, তিনি ডিপে গিয়ে তো এইটাই দেখাইলেন যে ডিপনেস অতল, ডিপনেস অতি অতি ডিপ। তার সাপেক্ষে আমাদের ডিপনেস তার কতোই বা ডিপ, একেবারে পাতলাই হয়। 

মুক্ত মানবতার জন্য বৈশ্বিক পুঁজিবাদ একটি আশাব্যঞ্জক স্বপ্নও দেখাতে পারছে না, আদর্শগত স্বপ্নও নয়। ফলে এই “টলারেন্স” নামের নতুন বিষয়টির উদ্ভব। ফুকুইয়ামাইস্ট উদার-গণতান্ত্রিক ইউনিভার্সালিজম ব্যর্থ হয়েছে তার ভেতরের সীমাবদ্বতার জন্য, অসংগতির জন্য। পপুলিজম বা লোকরঞ্জনবাদ হচ্ছে এই ব্যর্থতার লক্ষণ। এটাই হন্টিংটনের রোগ, যেমন এটাই ছিল।

এখানে ঘটনাটি হচ্ছে, যে ফেটিশিস্ট ঘটনাটি জানা স্বত্তেও অস্বীকার করে গেছে, তাকে হঠাৎ যদি একেবারে ঘটনার মুখোমুখি করে তোলা যায়, তখন সে অস্বীকার করতে পারে না যে সে জানে না। কারণ আর কোন পথ তার নেই। তখন তার খারাপ লাগবে ও সে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।

সহিংসতা কী, এর তাত্ত্বিক আলোচনা, এবং মানুষ কেন সহিংস হয়।

জিজেক স্লোভানিয়ান দার্শনিক, সাইকোএনালিস্ট। বর্তমানে তিনি একজন গুরুত্বপূর্ন চিন্তক। ইডিওলজি ও তার ফাংশন নিয়েই তার প্রধান কাজ, এবং এ বিষয়েই এই লেখায় আলোচনা করা হয়েছে, জিজেকের লেকচারের উপর ভিত্তি করে।

বেশীরভাগ ক্ষেত্রে যে নারী চরিত্রটি ফিল্মে থাকে তার আলাদা গুরুত্ব থাকে না, সে অবস্থান করে পুরুষ চরিত্রটির সাথে সম্পর্কের নিমিত্তে। ফিল্মে নারীর কাজ থাকে পুরুষ চরিত্রটির এরোটিক অবজেক্ট হওয়া, অথবা দর্শকদের এরোটিক অবজেক্ট হওয়া। লরা মালভে’র থিওরী, জিজেকের বিরোধী মত, ও জিরার্দিয়ান ব্যাখ্যা।